Wellcome to National Portal

নং আব্দুলপুর ইউনিয়ন তথ্য বাতায়নে আপনাকে স্বাগতম , পরিষদের সাথে জরুরী যোগাযোগের জন্য- মোঃ ময়েন উদ্দিন শাহ্‌ (চেয়ারম্যান)-০১৭৩৩১০৬৮৮৮,জনাব মোঃ সহিদুল ইসলাম (ইউপি সচিব)- ফোন (অফিস) :- ০১৭৩৩৩০০৩৪৮,মোবাইল নং :- ০১৭২৪৬৭৭৩৩৩ । ধন্যবাদ………

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

*****  সুখে ভরবে আগামী দিন, পেনশন এখন সর্বজনীন' এ স্লোগান নিয়ে দেশের ১০ কোটি মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে  ******র্বজনীন পেনশন স্কিমে নাম রেজিস্ট্রেশনের জন্য আজই চলে আসুন - আব্দুলপুর ডিজিটাল সেন্টার- যোগাযোগ করুন - উদ্যোক্তা - মোঃ মিজানুর রহমান (মোবাইল নং)-০১৭১৭৫৪৬০২২  ও মোঃ শরিফুল ইসলাম  (মোবাইল নং ) - ০১৭৪৪৩৮১০২৯  যা সঙ্গে আনতে হবে: * ১. আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র। * ২। আবেদনকারীর একটি ব্যাংক হিসাব নম্বর। * ৩. একটি সচল মোবাইল নম্বর। * ৪. নমিনীর জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদ।......।“     দেশে সরকারি কর্মচারীরা অবসরের পর পেনশন সুবিধা পেলেও বেসরকারি চাকরিজীবীসহ আর কারও সেই সুযোগ ছিল না। সেই অবস্থা পরিবর্তনে ' জন্যই সর্বজনীন পেনশন   ***********      গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান,........... আপনার শিশুকে স্কুলে পাঠান”........ জন্ম এবং মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন করুন ।.......ধন্যবাদ                 


বাতায়নের ঘটনাপুঞ্জ

সরকারের বিভিন্ন সেবা ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে জনগণের কাছে সহজে পৌঁছে দিতে গত জুন মাসে চালু হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। এটি আসলে ২৫ হাজার ওয়েবসাইটের সমন্বয়ে তৈরি করা এক ওয়েব পোর্টাল। দৃষ্টিনন্দন এ পোর্টালে জনগণের দরকারি তথ্য কীভাবে রয়েছে, এটা কতটা ব্যবহার-বান্ধব, তথ্যে কতটা সমৃদ্ধ—এসব নিয়ে এই পর্যালোচনা।
জনগণের দোরগোড়ায় সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে সরকারি প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডিজিটাল ওয়েব পোর্টাল চালু করা হয়েছে। এর নাম বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (www.bangladesh.gov.bd)। গত ২৩ জুন এই পোর্টালের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ‘আমরা যাচাই করে দেখেছি যে বিশ্বের অন্য কোনো দেশে সরকারি ২৫ হাজার ওয়েবসাইট এক জায়গায় নেই। একমাত্র বাংলাদেশে আছে এখন।’ তথ্য বাতায়নে তথ্য সন্নিবেশিত করার ৫০ হাজারের বেশি সরকারি কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। এটির পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিল অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) কর্মসূচি। বলে রাখা ভালো www.bangladesh.gov.bd ঠিকানার ওয়েবসাইট অাগেও ছিল। তবে তখন এর ব্যাপ্তি ছিল কম।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়েছে এই তথ্য বাতায়ন প্রতিদিন ১৫ লাখ মানুষ দেখেন। র্যাঙ্কিং ও জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের ওয়েবসাইট অ্যালেক্সায় (www.alexa.com) ২৩ জুলাই রাতে দেখা যায় জাতীয় তথ্য বাতায়নের অবস্থান বাংলাদেশ থেকে দেখা ওয়েবসাইটগুলো মধ্যে ২৪২ নম্বরে। আর বিশ্বে ৮২,৮৩৫ নম্বর স্থানে।
সরকারের ইচ্ছে হলো দেশের নাগরিকেরা কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন, পর্যটন ইত্যাদি তথ্য পাওয়ার জন্য জাতীয় তথ্য বাতায়নকে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ হিসেবে ব্যবহার করবে। বলা হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞপ্তি, গেজেট, ই-সেবা, সরকারি ফর্মসমূহ, সিটিজেন চার্টার, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তালিকা, সাত লাখের বেশি ই-ডিরেক্টরি, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, জনপ্রতিনিধিদের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি সব তথ্যই ‘বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন’-এ পাওয়া যাবে। ইউনিয়ন পর্যায়ের ৪,৫৫০, উপজেলা পর্যায়ের ১৪,৪৬০, জেলা পর্যায়ের ৪০৩২, বিভাগ পর্যায়ের ৪৫৫, জেলা পরিষদ পর্যায়ের ৬৪, উপজেলা পরিষদ পর্যায়ের ৪৮৮, মন্ত্রণালয়-বিভাগ পর্যায়ের ৫৫, অধিদপ্তর পর্যায়ের ৩৪৫ এবং সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা পর্যায়ের ৪১৪টি ওয়েবসাইটকে একসূত্রে গেঁথে জাতীয় তথ্য বাতায়ন তৈরি করা হয়েছে। এমনকি বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে পরিচয় করিয়ে দিতে এর একটি ইংরেজি সংস্করণও আছে, যা প্রশংসার যোগ্য। তবে তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি সংস্করণে গরমিল রয়েছে। যেমন, বাংলা সংস্করণের প্রথম পাতার মুখবন্ধে লেখা রয়েছে: ‘জাতীয় বাতায়নের আওতায় দেশের সকল ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, বিভাগ, অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয়সহ সকল সরকারি দপ্তরের জন্য প্রায় ২৫ হাজার ওয়েব পোর্টাল (তথ্য বাতায়ন) নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সব দপ্তরে পোর্টাল চালু হলে জনগণের তথ্য ও সেবা প্রাপ্তি আরও সহজ হবে।’ অন্যদিকে, ইংরেজি সংস্করণে বলা হয়েছে ২৫ হাজারের বেশি পোর্টাল তৈরি করা হয়েছে যা পরীক্ষামূলক (বেটা সংস্করণ) অবস্থায় রয়েছে। এভাবে পুরো বাতায়নজুড়েই বাংলা ও ইংরেজি সংস্করণের তথ্য ও পরিসংখ্যানে দেখা যায়।